কাপ্তাই উপজেলার ঐতিহ্যবাহী চিৎমরম মুসলিম পাড়া জামে মসজিদ ওয়াকফ এ্যাস্টেট এ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ওয়াকফ প্রশাসন কর্তৃক নিযুক্ত অফিসিয়াল মোতায়াল্লী বিশিষ্ট দানবীর আলহাজ্ব আহামদ ছৈয়দ এর নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ৭ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত মিথ্যা,বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচারের প্রতিবাদে এক প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
আজ শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বাদ জুমা চিৎমরম মুসলিম পাড়া এলাকাবাসীর উদ্যোগে চিৎমরম মুসলিম পাড়া জামে মসজিদ ওয়াকফ এ্যাস্টেট প্রাঙ্গনে এই প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে চিৎমরম মুসলিম পাড়ার শত শত এলাকাবাসী অংশ নেন।
প্রতিবাদ সমাবেশে আব্দুর রহিমের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন অত্র মসজিদের মোতয়াল্লী আলহাজ্ব আহমাদ সৈয়দ। এ সময় তিনি বলেন, আমাকে নিয়ে যে বিভ্রান্তমূলক কথা যেমন,মনগড়া নিয়মে মসজিদ পরিচালনা, আয় ব্যয়ের হিসাব না দেয়া, মুসল্লীদের মাঝে দ্বন্দ্ব, কবর দিতে না দেয়া, দান গ্রহণ না করা, আদালতে মামলা। তা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য পুনোদিত,ভিত্তিহীন। মসজিদের সকল আয়-ব্যায়ের হিসাব অডিট করা হয়েছে। আমাদের মসজিদের থেকে ৫% হরে টাকা সরকারি কোষাগরে জমা করা হয়েছে।
ব্যায় খাতে ঘাটতি আমি ব্যাক্তিগত ভাবে দান করে থাকি। আরো উল্লেখ্য যে,আমি মোতাওয়াল্লি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহনের পর ১০ লক্ষ টাকার উন্নয়ন মূলক কাজ করা হয়েছে।এই মসজিদ নতুনভাবে করার জন্য সরকার কর্তৃক এক কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন।
মসজিদের যুগ্ম-মোতায়াল্লী মো: জসিম বলেন, ঐতিহ্যবাহী চিৎমরম মুসলিম পাড়া জামে মসজিদটি প্রতিষ্ঠিার শুরু থেকে অদ্যবদি এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকদের মাধ্যমে বিভিন্ন কমিটির পালা বদল হয়ে ২০২২ সালে অত্র এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি বর্গের আবেদনের প্রেক্ষিতে মসজিদটি ওয়াক এষ্টেট এ রেজিট্রেশন প্রাপ্ত হয় যার (ইসি নং ২২৪৮৪) এবং মতোয়াল্লী হিসেবে আমাদের এলাকার সর্বজন শ্রদ্ধেয় বিশিষ্ট দানবীর সমাজ সেবক আহমাদ সৈয়দ মসজিদের সর্বোচ্চ তুমি দাতা হিসেবে মোতাওয়াল্লী হিসাবে সরকার কর্তৃক গেজেট প্রণয়ন করে। এতে এলাকার কিছু সার্থনেষী চিহ্নিত কুচক্রী মহল এলাকার শান্তি, শৃঙ্খলা,সম্প্রীতি বিনষ্ট করার লক্ষ্যে ষড়যন্ত্র লিপ্ত হয়। এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন সাবেক মেম্বার আব্দুর রাজ্জাক সহ আরো অনেকে।