চেকবই নিতে সবাই ভিড় জমাচ্ছেন ‘তাম্রলিপি’র প্যাভিলিয়নে। অমর একুশের বইমেলায় পাঠকের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পৌঁছেছে ‘চেকবই’।
কিন্তু কেন? জানতে চাইলে এক পাঠক বললেন, ‘ বেলা-অবেলা-সারাবেলার ভাব-ভাবনা, ব্যস্ত-ব্যকুল মনের কামনা-বাসনা-যাতনা-প্রেরণা সুনিপুণ ম্যাকম্যানের মতো সাজিয়েছে ‘চেকবই’।
আরেক পাঠক জানালেন, মানব মনের গভীর-জটিল রহস্যের মুখ খুলে দেয়া হয়েছে এতে হাস্য-পরিহাসছলে। ইন্দ্রজাল ছিন্ন করে ব্যক্তি নিজেকে দেখতে পেয়েছে ‘মায়াবী পর্দায়’। তখনই কালের কারাগার থেকে মুক্তির পংক্তিগুলো পাঠককে দু-দন্ড শান্তি দিয়েছে।
এ প্রসঙ্গে ‘তাম্রলিপি’র মোস্তাফিজুর রহমান তারেক বলেন, শব্দের নিঁখুত গাঁথুনি, ভাষার নিপুণ বুননে মাহবুবুর রহমান তুহিন’র ‘চেকবই’র অক্ষরগুলো শপথের স্বাক্ষর ঘোষণা করেছে। ভাবের আবেগ পরিমিত ও পরিমার্জিতরূপে কবির কথাগুলো নরম ও কোমল করে তুলেছে। আর তখন দীর্ঘশ্বাস দীর্ঘ না হয়ে কাঠফাটা রোদে বৃষ্টি হয়ে ঝরেছে।
তাম্রলিপির (১৫ নং) প্যাভিলিয়নে চেকবই পাওয়া যাচ্ছে। প্রচ্ছদ এঁকেছেন চারু পিন্টু।