খোরশেদ আলম, আশুলিয়া থেকে:
ঢাকার আশুলিয়ায় এখানে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার শ্রমজীবী মানুষ কর্মজীবন নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। কিন্তু করোনা মহামারীর কারণে অনেক মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে তাদের পাশে দাঁড়ানোর মতো তেমন কেউ ছিল না। কিন্তু আশুলিয়া ইউনিয়ন এর রাজু গ্রুপের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট শিল্পপতি মো. রাজু আহমেদ। কঠোর লকডাউনের মধ্যেও প্রতিদিন অসহায় ও দরিদ্র মানুষকে নগদ অর্থ সহায়তা ও খাদ্য সামগ্রী দিয়ে যাচ্ছেন। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়. প্রতিবন্ধী ভ্যান চালক তার গাড়িটি নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে আছেন দু’বেলা দু’মুঠো খাবার এর আশায়, কিন্তু কাউকে না পেয়ে বসে বসে ভাবছেন এমন সময় রাজু আহমেদের চোখে পড়েছে প্রতিবন্ধী ভ্যান চালকের দিকে তাকে দেখেই সম্মানের সঙ্গে একটি খামের ভেতর নগদ কিছু টাকা প্রদান করে, আর বললেন আপনার যত কিছু লাগবে আমার কাছে আসবেন আমি দেবো ইনশাল¬াহ।
আশুলিয়া ইউনিয়ন বাসী বলেন সামনে নির্বাচনে আমরা এলাকাবাসীর প্রাণের দাবি চেয়ারম্যান হিসেবে রাজু আহমেদকে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই।
তার কারণ এরকম চেয়ারম্যান আমাদের এলাকায় থাকলে হয়তো আমরা করোনার মত মহামারীতে না খেয়ে থাকতে হবে না। মানবিক নেতা অসহায় গরিবের বন্ধু মানবতার ফেরিওয়ালা যদি আশুলিয়ার বুকে কাউকে এই ক্ষেতি নামটা দেওয়া হয় তাহলে রাজু গ্রুপের চেয়ারম্যান শিল্পপতি রাজু আহমেদকে দেওয়া উচিত আমরা মনে করি এলাকাবাসী।
অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর কথা জানতে চাইলে রাজু আহমেদ বলেন, আমি কোনো জনপ্রতিনিধি না আমি শুধু একজন সাধারণ মানুষ মুসলমান হিসেবে অসহায় গরীব দুঃখী মানুষ আমার এলাকার ভাইয়েরা না খেয়ে থাকবে এটা হতে দেওয়া যাবে না। আল¬াহ তাআলা অনেক কিছু দিয়েছেন তাই মহামারী করোনাভাইরাস বাংলাদেশে যত দিন থাকবে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষদের কে অর্থ এবং খাদ্য সামগ্রী দিয়ে পাশে থাকবো ইনশাল¬াহ।
আর আমাকে যদি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বারবার নির্বাচিত সভাপতি ও চারবারের সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে আশুলিয়া ইউনিয়নের নৌকার প্রতীক দিয়ে মনোনীত করেন তাহলে আমার শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও আশুলিয়া ইউনিয়ন বাসিকে যতো সুযোগ সুবিধা আছে তাদেরকে দেওয়ার চেষ্টা করব। আর বঙ্গবন্ধুর আদর্শ যেহেতু বুকে লালন করি বঙ্গবন্ধুর দিকনির্দেশনা জীবনী বই গুলো পড়েছি সেখান থেকে ধারণাও পেয়েছি মানুষের পাশে কি ভাবে দাঁড়াতে হয়।